নতুন লড়াইয়ে নামছেন কামরুল হাসান রিপন

1292

মিরর বাংলাদেশ : আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি হাবিবুর রহমান মোল্লা মারা যাওয়ার পর   নতুন লড়াইয়ে নামছেন কামরুল হাসান রিপন

আওয়ামী লীগ দলীয় এমপি হাবিবুর রহমান মোল্লা মারা যাওয়ায় ঢাকা-৫ (ডেমরা-দনিয়া-মাতুয়াইল) সংসদীয় আসন শূন্য ঘোষণা করেছে সংসদ সচিবালয়। রোববার সংসদের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমদ খান স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যার ফলে এই আসনের উপ-নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা-কল্পনা।
সংবিধান অনুযায়ী আসনটি শূন্য ঘোষণার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন। নভেল করোনাভাইরাসের কারণে গোটা বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের মতো বাংলাদেশও এখন প্রায় লকডাউনে। দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সংখ্যা এখনও বেড়ে চলছে। বাড়ছে মৃত্যের সংখ্যাও।
তারপরও নেতাকর্মীরা ধীরেধীরে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। ঢাকা ৫ আসনের ভোটারদের মন জয় করতে বিভিন্ন কাজকর্মের মাধ্যমে প্রার্থীরাও নিজেদের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছেন।
এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন সাবেক মেধাবী, পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা এবং বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন। দীর্ঘদিন ধরেই এই আসনের মানুষের সেবা করে এসেছেন তিনি। একাদশতম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসন থেকে মনোনয়ন ফরমও কিনেছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি। সেই সময়ে মনোনীত না হলেও দলীয় মনোনীত প্রার্থীকে জেতাতে সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে হাবিবুর রহমান মোল্লার পক্ষে কাজ করেছেন কামরুল হাসান রিপন।
এবার উপ-নির্বাচনে কামরুল হাসান রিপন তাই দারুণ আশাবাদী। তারপরও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার উপরই শতভাগ ভরসা রাখেন কামরুল হাসান। তিনি বলেন, ‘ঢাকা ৫ আসনের মানুষের পাশে সবসময়ই ছিলাম, এখনও আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো। উপ-নির্বাচনে দেশরত্ন শেখ হাসিনা যদি আমাকে মনোনীত করেন অবশ্যই দলকে বিজয় এনে দিতে পারবো বলে আমার বিশ্বাস। সেইসঙ্গে এই এলাকার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে নিজের সর্বোচ্চটাই ঢেলে দিব।’
কামরুল হাসান রিপন স্কুল জীবন থেকেই রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। কলেজ জীবনেই কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি পান রিপন। ১৯৯২ সালে যাত্রাবাড়ির দনিয়া কলেজ ছাত্রলীগ শাখার প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। সেই যে শুরু তার পরের গল্পটা শুধুই এগিয়ে চলার। বয়ে যাওয়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকেও এগিয়ে নিয়ে যান। কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে কামরুল হাসান রিপন ভর্তি হন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে সক্রিয় হতেও খুব বেশি সময় নেননি তিনি। এশিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ জগন্নাথের ছাত্রলীগ শাখার প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন তুখোড় এই নেতা। এই সময়ে রাজনীতিতে তার পারফরম্যান্স ছিল প্রশংসনীয়। যে কারণেই পরবর্তীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতির আসনে অলংকৃত করা হয় তাকে। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতিও নির্বাচিত হন তিনি। গত বছরের ১৬ই নভেম্বর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন কামরুল হাসান রিপন। তার স্বপ্নটা এখন আরও বড়। অতীতের ন্যায় এই স্বপ্ন জয়েও দারুণ আত্মবিশ্বাসী রাজনীতির মাঠে ২৮ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই নেতা।
এদিকে, গত ৬ই মে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এমপি হাবিবুর রহমান মোল্লা। ১৯৯৬ সালের জুনে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে ঢাকা-৪ আসন থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে মোল্লা ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান এবং নির্বাচনে জয়ী হন। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।যাওয়ায় ঢাকা-৫ (ডেমরা-দনিয়া-মাতুয়াইল) সংসদীয় আসন শূন্য ঘোষণা করেছে সংসদ সচিবালয়। রোববার সংসদের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমদ খান স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। যার ফলে এই আসনের উপ-নির্বাচন নিয়ে শুরু হয়ে গেছে জল্পনা-কল্পনা।
সংবিধান অনুযায়ী আসনটি শূন্য ঘোষণার ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করবে নির্বাচন কমিশন। নভেল করোনাভাইরাসের কারণে গোটা বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের মতো বাংলাদেশও এখন প্রায় লকডাউনে। দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের সংখ্যা এখনও বেড়ে চলছে। বাড়ছে মৃত্যের সংখ্যাও।
তারপরও নেতাকর্মীরা ধীরেধীরে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন। ঢাকা ৫ আসনের ভোটারদের মন জয় করতে বিভিন্ন কাজকর্মের মাধ্যমে প্রার্থীরাও নিজেদের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছেন।
এই তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন সাবেক মেধাবী, পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতা এবং বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি কামরুল হাসান রিপন। দীর্ঘদিন ধরেই এই আসনের মানুষের সেবা করে এসেছেন তিনি। একাদশতম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসন থেকে মনোনয়ন ফরমও কিনেছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি। সেই সময়ে মনোনীত না হলেও দলীয় মনোনীত প্রার্থীকে জেতাতে সার্বক্ষণিক মাঠে থেকে হাবিবুর রহমান মোল্লার পক্ষে কাজ করেছেন কামরুল হাসান রিপন।
এবার উপ-নির্বাচনে কামরুল হাসান রিপন তাই দারুণ আশাবাদী। তারপরও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার উপরই শতভাগ ভরসা রাখেন কামরুল হাসান। তিনি বলেন, ‘ঢাকা ৫ আসনের মানুষের পাশে সবসময়ই ছিলাম, এখনও আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো। উপ-নির্বাচনে দেশরত্ন শেখ হাসিনা যদি আমাকে মনোনীত করেন অবশ্যই দলকে বিজয় এনে দিতে পারবো বলে আমার বিশ্বাস। সেইসঙ্গে এই এলাকার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে নিজের সর্বোচ্চটাই ঢেলে দিব।’
কামরুল হাসান রিপন স্কুল জীবন থেকেই রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। কলেজ জীবনেই কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতি পান রিপন। ১৯৯২ সালে যাত্রাবাড়ির দনিয়া কলেজ ছাত্রলীগ শাখার প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। সেই যে শুরু তার পরের গল্পটা শুধুই এগিয়ে চলার। বয়ে যাওয়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকেও এগিয়ে নিয়ে যান। কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে কামরুল হাসান রিপন ভর্তি হন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে সক্রিয় হতেও খুব বেশি সময় নেননি তিনি। এশিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ জগন্নাথের ছাত্রলীগ শাখার প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন তুখোড় এই নেতা। এই সময়ে রাজনীতিতে তার পারফরম্যান্স ছিল প্রশংসনীয়। যে কারণেই পরবর্তীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতির আসনে অলংকৃত করা হয় তাকে। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতিও নির্বাচিত হন তিনি। গত বছরের ১৬ই নভেম্বর ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন কামরুল হাসান রিপন। তার স্বপ্নটা এখন আরও বড়। অতীতের ন্যায় এই স্বপ্ন জয়েও দারুণ আত্মবিশ্বাসী রাজনীতির মাঠে ২৮ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এই নেতা।
এদিকে, গত ৬ই মে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এমপি হাবিবুর রহমান মোল্লা। ১৯৯৬ সালের জুনে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে ঢাকা-৪ আসন থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে মোল্লা ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান এবং নির্বাচনে জয়ী হন। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।