মিরর বাংলাদেশ : লক্ষ্মীপুর জেলায় জন্ম গ্রহনকারী বিভিন্ন পেশায় সফল ব্যক্তিদের জন্য নোবেল পুরস্কারখ্যাত ‘‘লক্ষ্মীতারুণ্য’’ উৎসব শুক্রবার ৬ মার্চ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। উৎসবে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য রাখা ২০জন তরুণকে সম্মাননা স্মারক তুলে দেওয়া হবে। ‘তবু মাথা নোয়াবার নয়’ স্লোগানে ‘৩য় লক্ষ্মীতারুণ্য উৎসব’র আয়োজন করেছে জেলার তরুণ পেশাজীবীদের সংগঠন ‘লক্ষ্মীতারুণ্য’।
শুক্রবার( ৬ মার্চ) বিকাল তিনটায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ মিলনায়তনে উৎসবের উদ্ধোধন করবেন বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান ড. মো. কামরুল আহসান, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ বিশ্ব বিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল।
এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ বেলাল হোসেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. হাবিবুর রহমান, দৈনিক আমাদের সময়ের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোহাম্মদ গোলাম সারওয়ার, অতিরিক্ত উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক শামীম ইকবাল, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রথম সচিব মুহাম্মদ কামরুল হাসান, ঢাকার অতিরিক্ত মূখ্য মহানগর হাকিম মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার টুটুল চক্রবর্তী, সিনিয়র সহকারী কমিশনার অহিদুজ্জমান নূর জয়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহরিয়ার আলম পলাশ, নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা, ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কান্ট্রি ইকোনমিস্ট গোলাম মোর্তজা, রিহ্যাবের পরিচালক শাহাদাত হোসেন, ব্রাভাত বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরহাদ মোস্তফা চৌধুরী, নাফি গ্রপের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক মোহন, কাদের অ্যাসোসিয়েটসের চেয়ারম্যান কাদের মো. হেলালসহ আরো অনেকে।
উৎসবে দেশের প্রথম নারী গভর্নমেন্ট প্লিডার ও রত্নগর্ভা মা অ্যাডভোকেট সেলিনা আখতারকে আজীবন সম্মাননা তুলে দেয়া হবে। লক্ষ্মীতারুণ্য উৎসবের তৃতীয় আয়োজনের আহবায়ক র্যাব-৩ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ.বি.এম. ফয়জুল ইসলাম।
উৎসবে অংশ নিবেন দেশে-বিদেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা ২০ তরুণ। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে প্রথম লক্ষ্মীতারুণ্য উৎসব আয়োজন করা হয়। ওই বছর সম্মাননা দেয়া হয় ১৬ তরুণকে। পরে ২০১৭ সালে ২য় লক্ষ্মীতারুণ্য উৎসবে আরো ১৭ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পন্সর হিসেবে পৃষ্ঠপোষকতা করছেন জার্মানির বিখ্যাত স্যানিটারী পণ্য প্রস্তুত ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ‘‘ব্রাভাত বাংলাদেশ”।