ছবি : রায়পুর উপজেলার ৪নং সোনাপুর ইউনিয়নের সফল চেয়ারম্যান এডভোকেট ইউসুফ জালাল কিসমত
মিরর বাংলাদেশ : গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার লক্ষীপুরের রায়পুর উপজেলার ৪নং সোনাপুর ইউপি সুনামধন্য চেয়ারম্যান এডভোকেট ইউসুফ জালাল কিসমত। আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি অসাধু মহল সৎ, নির্ভীক পরিচ্ছন্ন জনপ্রতিনিধি ইউসুফ জালাল কিসমতকে বিভিন্নভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে।
অসাধু ঐ মহলটি ইতোমধ্যে জেনে গেছে আগামী নির্বাচনে কোনভাবে ইউসুফ জালাল কিসমতের বিজয় ঠেকাতে পারবে না তাই এখন থেকেই উঠে পড়ে লেগে ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে চলছে। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার রাতে চেয়ারম্যানের একমাত্র পুত্র মিনহাজ হাসান ইফতিকে পুলিশে ধরিয়ে দিয়েছে।
স্থানীয় একাধিক মানুষের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ইফতিকে পুলিশ যে কারনে ধরেছে এটা মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রের অংশ। মুলত এডভোকেট ইউসুফ জালাল কিসমতকে ঘায়েল করার জন্য এধরনের ষড়যন্ত্রের আশ্রয় নিয়েছে ঐ অশুভমহল। কোন ধরনের মাদকের সাথে ইফতি জড়িত নয় বলে জানান এলাকার লোকজন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, এডভোকেট ইউসুফ জালাল কিসমত এক বনেদি পরিবারে জন্ম । তার বাবা ছফি উল্লাহ মেম্বার এলাকার অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যাক্তি ছিলেন। তারই সুযোগ্য পুত্র এডভোকেট ইউসুফ জালাল কিসমত দীর্ঘদিন আইন পেশায় জড়িত থেকে মানুষের সেবা করে আসছেন। এছাড়া তিনি রায়পুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সাধারণ মানুষ
ইউসুফ জালাল কিসমত পক্ষ থেকে দীর্ঘদিনের সেবাকার্যক্রমে খুশি হয়ে ৪নং সোনাপুর ইউনিয়নের মানুষ বিপুল ভোট দিয়ে তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। এর পর গত ৫ বছর তিনি এলাকার রাস্তাঘাট উন্নয়ন, গরীব অসহায় মানুষকে সরকারিভাবে এব নিজ উদ্যেগে সাহায্য সহায়তা প্রদান, এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নসহ সার্বিক কাজে এলাকার মানুষ খুবই সন্তুষ্ট। তার চায় ইউসুফ জালাল কিসমত
আগামী নির্বাচনে আবারো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে মানুষের সেবায় নিজেকে আগের মতো নিয়োজিত রাখেন ।
কিন্তু তার দীর্ঘ ৫ বছর ধরে ৪নং সোনাপুর ইউনিয়নের উন্নয়ন কাজ অনেকের গাত্রদাহ শুধু হয়ে যায়। অশুভ ঐ মহলটি বিভিন্ন সময়ে তাকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। অবশেষে তারা চেয়ারম্যানের ছেলে ইফতিকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসিয়ে দিয়ে ফায়দা লুটতে কাজ করছে ।
এদিকে চেয়ারম্যান পু্ত্র মিনহাজ হাসান ইফতির গ্রেফতারে ৪নং সোনাপুর ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে নিন্দার ঝড় বইছে। অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা চেয়ারম্যানের সফলতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নানা রকমের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারই অংশ হলো মিথ্যা অভিযোগে ইফতিকে পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করানো।
তারা বলেন, যতই ষড়যন্ত্র করা হোক আগামী নির্বাচনে এডভোকেট ইউসুফ জালাল কিসমতের বিজয় তারা ঠেকাতে পারবে না। অনেক ফেসবুকে তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
এ এম রাজন লিখেছেন,
‘আমার জানা মতে চেয়ারম্যান সাহেব অত্যন্ত সৎ ও একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। উনার ছেলেকে মিথ্যা অপকর্মে জড়িয়ে এই সমাজের কিছু অসৎ রাজনীতিবিদরা উনার সম্মান ও পদমর্যাদা খর্ব করতে চায়।’
জিসান আকাশ লিখেছেন,
‘৪নং সোনাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমার যেটা উনি একজন সৎ এবং ভালো একজন মনের মানুষ গত পাঁচ বছর ধরে নিজের বাসায় জন্য যতটুকু না ভাবছে তার চেয়েও বেশি ভাবতে ইউনিয়ন পরিষদের মানুষের জন্য।’
শেখ আহমেদ চৌধুরী ফয়সাল লিখেছেন,
‘এমন একজন ভাল চেয়ারম্যান এর এন্ট্রি কারা? উল্লেখ্য করুন ।
কিরন লিখেছেন,
‘যুগ হিসেবে চেয়ারম্যান সাহেব. হাজার গুন ভাল…।