শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা সব বিষয়ের পরীক্ষা নিতে চাই না। সিলেক্টিভ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেয়া হবে। এক্ষেত্রে ৩টি বিষয়ের উপর পরীক্ষা হবে। এজন্য সংক্ষিপ্ত সিলেবাসও প্রণয়ন করা হবে। সে অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট করতে হবে। বাকি আবশ্যিক বিষয়গুলোর মূল্যায়ন হবে এসএসসি এবং জেএসসি পরীক্ষার বিষয় ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে।
আর যদি পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না হয় তাহলে অ্যাসাইনমেন্ট ও বিষয় ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হবে। অথবা শুধু বিষয় ম্যাপিংয়ের মাধ্যমেও মূল্যায়ন হতে পারে। সেটি পরে জানানো হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব আমিনুল ইসলাম, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুক, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান নেহাল আহমেদসহ অন্যান্য বোর্ডের চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।