সোনারগাঁয়ের নানা অপরাধের হোতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় নদীসহ সরকারী বেসরকারী জমি দখল করে মেঘনা গ্রুপকে হস্তান্ত করে হাজার কোটি টাকা লুৃটপাটের পর ওসনমান পরিবারের সাথে মিলেমিশে ভাগবাটোয়ারা করতো।
মাসুমের বিরুদ্ধে
অসংখ্য অভিযোগ থাকার পরও এতোদিন বিএনপির স্থানীয় কয়েকজন শীর্ষ নেতাদের কোটি কোটি টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে দেশে থেকে কৌশলে হজ্বের নাম করে পালোনোর চেষ্টা করে।
জানা গেছে দীর্ঘ ১৫ বছর নারায়ণগঞ্জের ওসমান পরিবার ও স্থানীয় সাবেক সাংসদ লিয়াকত হোসেন খোকার সাথে মিলিত হয়ে লুটপাটের মহোৎসব চালাতো ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান। প্রতিনিয়ত মেঘনা গ্রুপসহ বিভিন্ন কলকারখানা থেকে চাঁদাবাজির বিশাল অর্থ উত্তোলন করে নারায়ণগঞ্জ ক্লাবে এসে শামীম ওসমানের কাছে বস্তায় বস্তায় পুরো টাকার বান্ডিল হস্তান্তর করতো এই মাসুম। শামীম ওসমান ছাড়াও এই পরিবারের সকলকেই নানাভাবে তুষ্ট করেই অপরাধ করতেন তিনি। নারী কেলেংকারীসহ এই মাসুমের বিরুদ্ধে রয়েছে অসংখ্য অভিযোগ।