মহান বিজয় দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনম্র শ্রদ্ধা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন আতাউর-সানু

887

মিরর বাংলাদেশ : ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনম্র শ্রদ্ধা ও অভিনন্দন জানিয়েছে যুক্তরাজ্য প্রবাসী,ত্যাগী আওয়ামীলীগ নেতা আন্তজার্তিক বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি আমীর আতাউর রহমান তালুকদার ও সাধারণ সম্পাদক যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সাগর মোহাম্মদ সানু ।
আমীর আতাউর রহমান তালুকদারের আরেক পরিচয় তিনি মুক্তিযোদ্ধা যু্ব কমান্ড লীগের সাধারন সম্পাদক।

আতাউর রহমান তালুকদার জানান, ১৯৭১ সালের দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমার পেয়েছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি বিজয় দিবসে তাদের জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। আন্তজার্তিক বঙ্গবন্ধু পরিষদ ও মুক্তিযোদ্ধা যু্ব কমান্ড লীগের সকল নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে বিজয় দিবসে মুক্তিযোদ্ধাদের জানাই অভিনন্দন।
আতাউর রহমান তালুকদার জানান, মহান বিজয় দিবসে আমি শ্রদ্ধা জানাই জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে। তার ডাকে সেদিন মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। বুকের তাজা রক্ত আর মা বোনদের ইজ্জতের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি বাংলাদেশ।
আতাউর রহমান তালুকদার জানান, আমি কৃতজ্ঞতা জানাই জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে। তিনি নিজের জীবন বাজি রেখে একের পর এক দেশের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে।
দেশী বিদেশী সকল ষড়যন্ত্র এবং আন্তজার্তিক মহলের প্রবল বিরোধীতার পরও পদ্মা সেতু তৈরী করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি পারেন তিনি পারবেন। এজন্য তার প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা

তিনি জানান, আজও  হায়নাদের উত্তরসূরীর ঘাপটি মেরে আছে। তারা এখনো বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলার মতো সাহস করে। তাদের এখনই প্রতিহত করার আহবান জানান তিনি।

আতাউর রহমান তালুকদার জানান,১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাস্ত করে বিজয় অর্জন করে বাংলাদেশ। যেসব কীর্তিমান মানুষের আত্মত্যাগে এই বিজয় সম্ভব হয়েছিল, বিজয়ের দিনে তাঁদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে এ বিজয়কে অনিবার্য করে তুলেছিলেন, তাঁদের প্রতি জানাই সশ্রদ্ধ অভিবাদন।
পৃথিবীর সব স্বাধীন দেশের স্বাধীনতা দিবস থাকলেও বিজয় দিবস থাকে না। বাংলাদেশ সেই বিরল সৌভাগ্যের অধিকারী দেশ, যেটি ২৪ বছরের রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের পর রণাঙ্গনে শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় অর্জন করেছে।
আমাদের স্বাধীনতার বয়স এখন ৫০ বছর। ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে এটি খুব বেশি দীর্ঘ সময় না হলেও একটি জাতির উন্নয়ন-অগ্রগতির জন্য একেবারে কম নয়। স্বভাবতই প্রশ্ন আসে, যে লক্ষ্য ও আদর্শকে সামনে রেখে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, সেই লক্ষ্য ও আদর্শ কতটা অর্জিত হয়েছে? স্বাধীনতার প্রধান আকাঙ্ক্ষা ছিল সব ধরনের অধীনতা থেকে মুক্তি এবং সমাজে গণতন্ত্র, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা। সব নাগরিকের মৌলিক চাহিদা ও মানবাধিকার নিশ্চিত করতে বাহাত্তরের সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে মৌলিক নীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছিল।
কিন্তু অতীব পরিতাপের বিষয়, আমরা সেখানে স্থির থাকতে পারিনি। একদলীয় শাসন কিংবা সামরিক শাসন আমাদের অগ্রযাত্রাকে বারবার ব্যাহত করেছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রতিষ্ঠিত সংসদীয় ব্যবস্থাকেও আমরা সংহত করতে পরিনি। কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ আর্থসামাজিক সূচকে আমরা অনেক এগিয়ে গেলেও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছি।
আজকের বিজয় দিবসের শপথ হোক, সব ধরনের হানাহানি ও বৈরিতা-বিদ্বেষকে পেছনে ফেলে, দেশের ও জনগণের কল্যাণে সবাই এক হয়ে কাজ করব। আর এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল ও নেতৃত্বের দায়ই যে বেশি, সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিজয়ী জাতি কখনোই পরাভব মানে না। বাংলাদেশ তার লক্ষ্যে অবিচল থাকবে।

সূদুর যুক্তরাজ্যে বসে আওয়ামীলীগের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদার। ইতোমধ্যে তিনি যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের কাছে একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে ব্যাপক পরিচিত এবং সুনাম অর্জন করেছেন। আওয়ামীলীগের জন্য একজন নিবেদিত প্রাণ প্রবাসীআমীর আতাউর রহমান তালুকদার। কোন লোভ লালসা কিংবা চাওয়া পাওয়ার জন্য নয় ,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি ভালোবাসা এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর শ্রদ্ধাবোধ থেকেই তিনি আওয়ামীলীগ করেন। যুক্তরাজ্যে আওয়ামীলীগের প্রতিটি কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন।
জন্ম থেকেই যুক্তরাজ্য প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদার বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে আওয়ামীলীগে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। একমূর্হুতের জন্যও তিনি আর্দশ বিচ্যুত হননি। কারন তিনি ভালোবাসেন বঙ্গবন্ধুকে। ভালোবাসেন আওয়ামীলীগকে। ১৯৮৬ সালে যুক্তরাজ্যে যান প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদার। সেই থেকে আজ পর্যন্ত আওয়ামীলীগের প্রতিটি কর্মকান্ডে তার সম্পৃক্ততার কথা জানা গেছে।
যুক্তরাজ্যে আসার পর থেকে আওয়ামীলীগের প্রতিটি কর্মকান্ডে সক্রিয় থাকেন প্রবাসীআমীর আতাউর রহমান তালুকদার সপ্তাহে অন্তত ২/৩ দিন যুক্তরাজ্যের লন্ডনস্থ আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন কর্মকান্ডে অংশ নেন তিনি। এসব কর্মাকান্ডে অংশ নেন কারন তিনি আওয়ামীলীগকে ভালোবাসেন।
কয়েক বছর আগে আওয়ামীলীগ সভানেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাজ্য সফরে এলে প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদার তার সাথে সাক্ষাতের সুযোগ পান। এসময় তিনি জননেত্রীর সামনে বক্তব্য দেয়া কালে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদার আওয়ামীলীগের জন্য তার ত্যাগ শ্রম আর আবেগ তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোযোগ দিয়ে প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদারের আবেদন শুনেন এবং জানাতে চান তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে কি চান? এবং প্রধানমন্ত্রী তাৎক্ষনিক যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে নির্দেশ দেন প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদারকে যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী সদস্য করে নিতে। এজন্য প্রবাসী আমীর আতাউর রহমান তালুকদার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
লন্ডনের একাধিক প্রবাসী জানান, আতাউর রহমান তালুকদার মনেপ্রাণে আওয়ামীলীগকে ভালোবাসেন । আওয়ামীলীগের জন্য তার অবদান কোন ভাবে অস্বীকার করা যায় না। বছরের পর বছর তিনি আওয়ামীলীগের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। আতাউর রহমান একজন ভালোমানুষ ।